আর শহীদ সালাম বরকত হলে ভোটার সংখ্যা ৯৯৯ হলেও মাত্র ৮০০টি ব্যালট পেপার সরবরাহ করা হয়েছে, যা ভোট গণনায় অসঙ্গতি সৃষ্টি করেছে। পর্ষদ আরও জানায়, ভোটার তালিকায় ছবি না থাকায় যে কেউ এসে ভোট দিতে পারছে, যার প্রমাণ রফিক-জব্বার হলে পাওয়া গেছে। প্রতিটি হল কেন্দ্রে বিভিন্ন সংগঠনের বহিরাগতদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে, যা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের সামিল। তারা অভিযোগ করেন, প্রশাসনের পক্ষপাতমূলক আচরণ এবং নির্বাচন কমিশনের নিষ্ক্রিয়তা নির্বাচনের স্বচ্ছতাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করেছে। সংশপ্তক পর্ষদের একজন প্রতিনিধি বলেন, “এই নির্বাচন আর সুষ্ঠু নেই। প্রশাসন ও ছাত্রশিবিরের মিলিত ষড়যন্ত্রে ভোট ডাকাতি হচ্ছে। আমরা এই প্রক্রিয়ায় আর অংশ নিতে পারি না।” তারা সকল প্যানেল ও শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার আহ্বান জানিয়েছে। *সম্প্রীতির ঐক্যের অনাস্থা, প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন* সম্প্রীতির...