কাতার যদি ভাবতো যে তারা ইসরায়েলের হামলা থেকে সুরক্ষিত, তবে সেটি হয়তো খুব একটা অযৌক্তিক হতো না। মাত্র চার মাস আগেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দোহা সফর করেছেন। সে সময় তাকে রাজকীয় অভ্যর্থনা দেওয়া হয়, কোটি ডলারের চুক্তি সই হয় এবং একটি বিতর্কিত প্রেসিডেনশিয়াল বিমান উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারী হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে কাতার। সোমবার কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান আল থানি ব্যক্তিগতভাবে হামাসের প্রধান মুখপাত্র খালিল আল-হাইয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন নতুন মার্কিন-সমর্থিত যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি বিনিময় চুক্তি নিয়ে। সেই আলোচনার পরদিন মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যখন হামাসের আনুষ্ঠানিক জবাব আসার কথা ছিল, তার কয়েক ঘণ্টা আগেই ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান দোহার একটি আবাসিক ভবনে বিমান হামলা চালায়। এতে হামাসের পাঁচ সদস্য এবং একজন কাতারি নিরাপত্তা কর্মকর্তা নিহত...