উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের জলিসা গ্রামের কৃষক লিয়াকত আলী (৭২) বলেন, শ্রাবণের মাঝামাঝি থেকে ভাদ্র মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত আমনের চারা রোপণ করা হয়। প্রতিবছর সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে প্রায় সব জমিতেই ধান লাগানো হয়ে যায়। কিন্তু এ বছর প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে বীজতলা ডুবে থাকায় চারা লাগাতে দেরি হয়েছে। এসময় পাশেই আরেকজন কৃষক ভবরঞ্জন ঢালী (৫৫) বলেন, মৌসুম শেষ হয়ে যাচ্ছে। সবাই ধান রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ জন্য শ্রমিকের চাহিদা ও মজুরি বেড়েছে। মোকামিয়া ইউনিয়নের কৃষক রতন হাওলাদার বলেন, বেতাগীর বিভিন্ন এলাকায় এবার লোকজন এসেছেন কম। শ্রমিকের তিন বেলা খাবারের দায়িত্ব থাকে জমির মালিকের। শ্রমিক-সংকটের কারণে মজুরিও অনেক বেশি। একজন শ্রমিককে দৈনিক ৮০০-১০০০ টাকা দিতে হয়। গত বছর একজন শ্রমিককে ৬০০-৮০০ টাকা দিতে হচ্ছে। এবার তা অনেক বেড়ে গেছে।...