নেপালের বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বিবিসিকে বলেন, তারা পরিবর্তন চেয়েছেন। কিন্তু এত ধ্বংসযজ্ঞ চাননি। এটি তাদের হতবাক করেছে। ললিতপুরের বাসিন্দা ও উদ্যোক্তা প্রভাত পৌদেল বলেন, সুপ্রিম কোর্টসহ বেশকিছু সরকারি ভবনে ভাংচুর ও আগুন দেওয়া হয়েছে। এটি ঠিক হয়নি। কারণ, এগুলো সাধারণ নেপালিদেরই সম্পদ। অনেক বিক্ষোভকারী বলছেন, তাদের আন্দোলন অনুপ্রবেশকারীদের হাতে গেছে। দেশটির সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেও এমনটা বলা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর মুখপাত্র রাজারাম বাসেন্ত বিবিসিকে বলেন, পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে একটি পক্ষ লুটপাট ও আগুন লাগানোর চেষ্টা করছে। সেনাবাহিনী চেষ্টা করছে এগুলো নিয়ন্ত্রণের। বিক্ষোভকারীদের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তাদের আন্দোলন ছিল অহিংস। এখন তারা নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সম্পদ রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবীর ভূমিকা পালন করছেন। এখন পর্যন্ত নতুন করে কোনো কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়নি। পুলিশ ও সামরিক বাহিনীকে কারফিউ কার্যকরের আহ্বান জানানো হয়েছে।...