এদিকে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ থাকায় বাগেরহাট কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ড, দড়াটানা সেতুর দুইপাশ, ফতেপুর বাজার, সিএনবি বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে পন্যবাহী ট্রাকের সারি দেখা গেছে। এর ফলে ব্যবসায়ী ও চালকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। অন্যদিকে হরতালের সমর্থন করে বাগেরহাট জেলা জুড়ে দোকানপাট খোলেননি ব্যবসায়ীরা। এতে তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এদিকে বুধবার সকালে শুরু হওয়া হরতালের সমর্থনে রাতেও সড়কে আগুন জালিয়ে ও গাছের গুঁড়ি ফেলে সড়ক অবরোধ করে রাখে হরতালের সমর্থনকারীরা। যার ফলে রাতেও কোন প্রকার গাড়ি চলাচল করেনি সড়ক থেকে। সাধারণ মানুষ বলছে রাতে সড়ক বন্ধ থাকায় ভোগান্তি বেড়েছে কয়েক গুণ। গেল ৩০ জুলাই দুপুরে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাটের চারটি আসনের মধ্যে একটি আসন কমিয়ে জেলায় তিনটি আসন করার প্রাথমিক প্রস্তাব দেয়। এরপর থেকেই বাগেরহাটবাসী আন্দোলন শুরু করে। চারটি আসন বহাল রাখারদাবিতে নির্বাচন...