সামাজিক মাধ্যমে স্বল্পমেয়াদি নিষেধাজ্ঞা জারির পর থেকেই কাঠমান্ডুতে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ, যার ফলস্বরূপ প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন। এও জল্পনা যে তিনি দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সামরিক বাহিনী মোতায়েন করতে হয়েছে। এর আগে কয়েক হাজার তরুণ ‘জেন জি’নেতৃত্বে বিক্ষোভে যোগ দিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের বাড়ি ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেয়। পার্লামেন্ট ভবনেও অগ্নিসংযোগ করা হয়। তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রী পৃত্বি সুব্বা গুরুঙের বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং উপপ্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী বিষ্ণু পোড়েলের বাসভবনে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এরই মধ্যে হিংসা বিধ্বস্ত নেপালের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা যাচ্ছে, একদল মানুষ একটি সেনা হেলিকপ্টারে সাহায্যে নিজেদের প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টায় দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন। তাও আবার হেলিকপ্টার থেকে ফেলা...