ঘটনার সূত্রপাত হয় নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞা জারির পর। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জেন-জি প্রজন্মের তরুণরা বিক্ষোভে নামে। দ্রুত তা সহিংসতায় রূপ নেয়। মঙ্গলবার রাজধানীজুড়ে সরকারি-বেসরকারি ভবনে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর শুরু করে বিক্ষোভকারীরা। এর মধ্যেই পদত্যাগে বাধ্য হন প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জরুরি কারফিউ জারি করে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। সেনাবাহিনী রাজধানীতে টহল শুরু করেছে এবং জনগণকে প্রয়োজন ছাড়া ঘর না ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে। বিক্ষোভকারীদের প্রধান টার্গেটে ছিলেন শীর্ষ সরকারি নেতারা। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী পৃথী সুব্বা গুরুঙ্গের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ, উপপ্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী বিষ্ণু পাউডেলের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের গভর্নর বিশ্ব পাউডেল ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখকের বাড়িতেও হামলা চালান বিক্ষোভকারীরা। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, অর্থমন্ত্রী বিষ্ণু পাউডেলকে রাস্তায় ধাওয়া দিয়ে মারধর করছেন বিক্ষুব্ধ জনতা। আরেকটি ভিডিওতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী...