ঢাকার পুরনো শহরের ব্যস্ততার মাঝেও লালবাগ কেল্লা যেন এক অন্য জগৎ। ইটের দেয়ালে খোদাই করা ইতিহাস, মসজিদের গম্বুজে মোগল নকশা, আর প্রাঙ্গণে বাতাসে ভেসে থাকা শতাব্দী পুরোনো গল্প। ১৭শ শতকের শেষ দিকে মোগল সুবাদার মুহাম্মদ আজম এটি নির্মাণ শুরু করেন। উদ্দেশ্য ছিল এক মহিমান্বিত দুর্গ, যা ঢাকা শহরের প্রশাসনিক ও রাজকীয় কার্যক্রমের কেন্দ্র হবে। কিন্তু আজমের বদলি এবং পরবর্তী সুবেদার শায়েস্তা খানের কন্যা পরী বিবির অকাল মৃত্যু এই প্রকল্পকে থামিয়ে দেয়। ফলে লালবাগ কেল্লা আজও দাঁড়িয়ে আছে এক অসমাপ্ত স্বপ্নের প্রতীক হয়ে। প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে বিশাল খোলা প্রাঙ্গণ সবুজ ঘাস আর প্রাচীন স্থাপত্যের মিশ্রণ এক অদ্ভুত শান্তি এনে দেয়। পরী বিবির মাজার:সাদা মার্বেলের মসৃণ গায়ে সূক্ষ্ম খোদাই, চারপাশে ফুলের বাগান। মাজারকে ঘিরে প্রচলিত গল্পগুলো শোনার জন্য গাইডদের কাছ থেকে...