চট্টগ্রাম:লাল ড্রাগন দেখতে অভ্যস্ত মানুষ যখন হলুদ ড্রাগন দেখে তখন কৌতূহল বাড়ে। বিচ্ছিন্নভাবে বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই বিভিন্ন বাগান ও ছাদে হলুদ ড্রাগন চাষ হচ্ছে।তবে এখনো দুর্লভ। এসব জাত থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামসহ বিভিন্ন দেশ থেকে শখ করে আনা। দেশের আবহাওয়া, মাটির উপযোগী, কৃষকবান্ধব, স্বাদ ও পুষ্টিমান নিশ্চিত করা হলুদ ড্রাগনের জাত উদ্ভাবনে গবেষণা করছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) চট্টগ্রাম। এখানে ড্রাগন ঝোপে হলুদ ফলের মেলা। নিবিড় পরিচর্যা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, পর্যবেক্ষণ, ফল সংগ্রহ, ওজন ও মিষ্টতা পরিমাপ নিয়মিত চলছে। হলুদ ড্রাগনের ভেতরে খাবার অংশটা সাদা। বারি চট্টগ্রামের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মনিরুজ্জামান (বাদল) বাংলানিউজকে বলেন, দেশে ফলের প্রাচুর্য বাড়ানোর জন্য আমাদের গবেষকরা নিরলস কাজ করছেন। এখানে আমরা ভিয়েতনামের জাত এনে হলুদ ড্রাগন নিয়ে গবেষণা করছি। বেশ কিছু তিন বছর বয়সী...