সেনাবাহিনী কী করছে, কী করবে—এ নিয়ে গল্প, কামনা, ধারণা, অনুমানের কিছু অবশিষ্ট নেই। তা আরো পরিষ্কার করা হয়েছে বাহিনীটির সর্বশেষ ব্রিফিংয়ে।বাকিটা যার যার বোধ-বুদ্ধিতে বুঝে নেওয়ার বিষয়। এ নিয়ে বাড়তি কথা বা মনগড়া ন্যারেটিভ একদম নিরর্থক। বার্তা পরিষ্কার। এর পরও কোনো সংশয় বা বোঝার বাকি থাকলে ডাকসুতে সেনা মোতায়েনের হাইপ ও প্রোপাগান্ডা বরবাদের মাধ্যমে তা যে কারো বোধগম্য। সেনাবাহিনী চেয়েছে ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে সুষ্ঠু পরিবেশে অন্তত ভোটের চর্চা যেন শুরু হয়; যা জাতীয়, স্থানীয় এমনকি পেশাজীবী সংগঠনগুলো থেকেও হারিয়ে গিয়েছিল টানা দেড় দশক ধরে। সেনাবাহিনীর এখন যাবতীয় প্রস্তুতি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে। সরকার থেকে তাদের নির্বাচনে সংযুক্ত থাকার প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে। অপেক্ষা কেবল নির্বাচন কমিশনের আনুষ্ঠানিক নির্দেশনার। নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর বিশেষ অভিযান পরিচালনা শুরু...