কয়েকটি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্রে জ্বালানি সংকট ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কমেছে উৎপাদন। তাই দিনে দেড় হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। বড় অংশই ভোগাচ্ছে গ্রামাঞ্চলের গ্রাহকদের। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড বলছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে কয়েকদিন সময় লাগবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, জ্বালানির অতিরিক্ত আমদানি নির্ভরতাই বিদ্যুৎ খাতের সংকটের মূল কারণ। সম্প্রতি গরমের তীব্রতার সঙ্গে বেড়েছে বিদ্যুতের চাহিদা। বিপরীতে কমেছে উৎপাদন। মঙ্গলবার রাত ১১টায় দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৬ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট। কিন্তু সরবরাহ ছিল ১৪ হাজার ৫৬৯ মেগাওয়াট। সেসময় লোডশেডিং হয় ১ হাজার ৬৫৩ মেগাওয়াট। মাতারবাড়ি কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট যান্ত্রিক ত্রুটিতে বন্ধ। আরেকটিতে মিলছে ২৫০-৬০ মেগাওয়াট। পটুয়াখালি, রামপাল কেন্দ্র থেকেও কয়লার অভাবে মিলছেনা চাহিদামত বিদ্যুৎ। ভারতের আদানির সরবরাহ অর্ধেকে নেমেছে। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো–উৎপাদন) সদস্য মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, দুই তিনদিনের মধ্যে হয়তো...