এদিকে নানা সংকটে জর্জরিত হাসপাতালটি। রোগীদের আধুনিক ও উন্নত চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই। জরাজীর্ণ ভবন, অনেক যন্ত্রপাতি নষ্ট। রয়েছে জনবল সংকট এবং যানবাহন ও যাতায়াতের সমস্যা। হাসপাতালের মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মাসুদ রানা যুগান্তরকে বলেন, মানসিক রোগীরা সুস্থ হয়ে বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সাপোর্ট পান না; বরং তাদের অবহেলা করা হয়। এতে তারা আবারও ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। তিনি বলেন, মানসিক রোগীদের পারিবারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সবদিকে পুনর্বাসন করতে হবে। রোগীরা পুরোপুরি সুস্থ হতে পারছেন না : রোগীরা কিছুটা সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফেরার পর আবার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছেন। ফলে তাকে আবারও আনতে হচ্ছে হাসপাতালে। এদের মধ্যে কেউ পুনরায় ভর্তি হচ্ছেন আর কেউ বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন। প্রতিদিন বহির্বিভাগে ১৫০ থেকে ২০০ রোগী আসেন এবং তাদের অধিকাংশই পুরোনো রোগী। অনেক রোগী আছেন, যারা ৫...