নেপালে দুর্নীতি, বেকারত্ব, বৈষম্য ও রাজনীতিবিদদের স্বজনপ্রীতি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ ছিল। এরই মধ্যে সম্প্রতি ২৬টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এতে ক্ষোভ চরমে পৌঁছায়। সোমবার থেকে বিক্ষোভে নামেন তরুণদের একাংশ। এর জেরে মঙ্গলবার পদত্যাগ করতে বাধ্য হন প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। নেপালে সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয় মঙ্গলবার রাত ১০টার পরে। নেপালের গবেষণা প্রতিষ্ঠান নেপাল সেন্টার ফর কনটেমপোরারি রিসার্চের (এনসিসিআর) পরিচালক বিষ্ণু রাজ উপরেতি বলেন, নেপালে সেনা সমাবেশের ঘটনা আগে সচরাচর দেখা যায় না। তবে এর আগেও দেশটির রাস্তায় সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল। বিষ্ণু রাজ বলেন, সেনা মোতায়েনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদাহরণ দেখা যায় ‘মাওবাদী বিদ্রোহের শেষের অর্ধেক’ সময়ে। নেপালে ১৯৯৬ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গৃহযুদ্ধ চলেছিল। এই গৃহযুদ্ধের শুরু হয়েছিল রাজতন্ত্র ও সরকারের...