১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০১ এএম স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের ওষুধ খাত ছিল প্রায় পুরোটাই বহুজাতিক কোম্পানি ও আমদানিনির্ভর। সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে থাকা দামি ওষুধ আমদানি করা হতো তখন মূলতঃ ভারত, পাকিস্তান ও ইউরোপ থেকে। সেই সময় দেশীয় উদ্যোগে ওষুধ উৎপাদন ছিল সীমিত, গুণগত মানও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। আশির দশকের শুরুর দিকে ওষুধ খাতে আমূল পরিবর্তন আনে ১৯৮২ সালের জাতীয় ওষুধনীতি। এতে বহুজাতিক কোম্পানির একচেটিয়া দাপট কমে আসে, গুণগত মান ও ন্যায্য মূল্য নিশ্চিতের মাধ্যমে দেশীয় কোম্পানিগুলো ধীরে ধীরে আস্থা অর্জন করতে থাকে। গত চার দশকে দেশে ওষুধের অভ্যন্তরীণ চাহিদার প্রায় ৯৮ শতাংশ স্থানীয়ভাবে পূরণ হচ্ছে। দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর পর বাকি অংশ রফতানি করে। একই সঙ্গে এ খাত রফতানিমুখী শিল্প হিসেবেও বিকশিত হয়েছে। বর্তমানে...