এ সময় পুলিশের টিয়ারশেল নিক্ষেপে বিক্ষোভকারী তরুণদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ ঘটে। পুলিশ এখন পর্যন্ত প্রায় ৩০০ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করেছে। নতুন প্রধানমন্ত্রী সেবাস্তিয়াঁ লেকর্নু দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই পুরো দেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে। রাজধানী প্যারিস, রেনেস, নান্টেস, মন্টপেলিয়ে এবং মার্সেইল শহরে বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরি করেছে এবং আগুন ধরিয়েছে। রেনে একটি বাসে আগুন লাগানো হয়েছে এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের রেললাইনে বৈদ্যুতিক লাইনের ক্ষতির কারণে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। আরও পড়ুনআরও পড়ুননেপালে কারাগারে বন্দিদের পালানোর চেষ্টা, সেনার গুলিতে ২ জন নিহত বিক্ষোভকারীরা মূলত প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর বাজেটে ব্যয় সংকোচন নীতি এবং সামাজিক সেবার বৈষম্যের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রুনো রেতাইয়ো বলেন, ‘এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য স্পষ্ট ইচ্ছাকৃতভাবে বিদ্রোহের পরিবেশ তৈরি করা।’ নতুন প্রধানমন্ত্রী সেবাস্তিয়াঁ লেকর্নু দায়িত্ব গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষোভের মুখোমুখি হন।পরিস্থিতি...