জয় রবিদাস বলেন, আমাদের পরিবারের পাশে অনেকেই সাহায্য-সহযোগিতায় পাশে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু বাবার অনুপস্থিতি আমাদের জন্য ভীষণ কষ্টের। বাবার মৃত্যুর কষ্ট আমাদের সবসময় কাঁদায়।গণপিটুনিতে নিহত রূপলালের ছেলে এখন বাবার পেশায়সে আরও জানায়, অনেকের সহযোগিতায় আমার পড়ালেখা করার সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমি আবার নিয়মিত স্কুলে যাচ্ছি। সহপাঠী এবং শিক্ষকদের সহযোগিতা ও উৎসাহ পাচ্ছি। আমি পড়াশোনা করে আইনজীবী হতে চাই।জয়ের বড় বোন নূপুর বলেন, বাবা ছিলেন আমাদের খুঁটি, শক্তি আর অনুপ্রেরণা। তার মৃত্যু ছোট ভাইয়ের পড়ালেখা বন্ধ হওয়ায় আমরা নিরুপায় ছিলাম। তবে অনেকের সাহায্য-সহযোগিতায় আশায় ফিরেছে আমাদের ভবিষ্যৎ।জয়ের মা মালতি রানী রবিদাস বলেন, বড় স্বস্তির খবর ছেলেটা আবার স্কুলে ফিরেছে। আমার স্বামী ছিলেন সংসারের একমাত্র আয়ের ভরসা। ফুটপাতে জুতা সেলাই করে সংসার ও সন্তানের পড়ালেখা ভালোই চলত।তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত...