মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলেও বিক্ষোভকারীরা একের পর এক রাজনীতিকের ঘরে লুটপাট, ভাঙচুর চালান, সরকারি ভবন ও সংসদ ভবনে আগুন দেন। সোমবার শুরু হওয়া এ অস্থিরতায় এ পর্যন্ত ২০ জনের বেশি মানুষের প্রাণ গেছে। বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেওয়া জেন-জি গোষ্ঠী দাবি করছে, ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গে তারা যুক্ত নয়; ‘সুযোগসন্ধানীরা’ আন্দোলন দখল করেছে। বুধবার কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দর পুনরায় চালু হলেও রাজধানীজুড়ে কারফিউ চলছে। অন্যদিকে, পুড়তে থাকা ভবন থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখা গেছে। সেনাবাহিনী জানিয়েছে, সহিংসতায় জড়িতদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে। তারা ২৭ জনকে গ্রেপ্তার ও ৩১টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে। কাঠমান্ডুর বিভিন্ন এলাকায় সামরিক চেকপয়েন্ট বসানো হয়েছে। নিউ বানেশ্বর সড়কে যানবাহন থামিয়ে পরিচয়পত্র খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেনারা লাউডস্পিকারে মানুষকে ঘরে থাকার নির্দেশ দিচ্ছে। তবে কিছু তরুণকে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে সৃষ্ট জঞ্জাল পরিষ্কার করতে দেখা গেছে।...