হিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী। দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই রাজধানী কাঠমান্ডুর রাস্তায় টহল চৌকি বসানো হয়েছে। আর পুরো ঘটনাপ্রবাহের কারণে দেশটি কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ অস্থিরতার মধ্যে পড়ে গেছে। দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমছিল দীর্ঘদিন ধরেই। গত সোমবার বিক্ষোভ সহিংসতায় রূপ নেয়। এর পরের দিন আগুন দেওয়া হয় বাড়িঘর, সরকারি ভবন, এমনকি পার্লামেন্ট ভবনেও। বিক্ষোভকারীদের কয়েকজন রাজনীতিবিদদের বাড়িঘর ভাঙচুর করেন। তবে বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেওয়া তরুণ প্রজন্ম ‘জেনারেশন জেড’ বা জেন-জি গোষ্ঠী এসব ধ্বংসযজ্ঞ থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে নিয়েছে। তাদের অনেকের দাবি, বিক্ষোভ ‘সুযোগসন্ধানীরা’ ছিনতাই করেছে। আজ বুধবার কাঠমান্ডুর বিমানবন্দর আবার...