এরপরই নেপালের হয়ে ৭৯ ম্যাচ খেলা কিরণ জানতে চাইলেন বাংলাদেশ দলের সবশেষ অবস্থা। প্র্রতিবেদকের কাছে জেনে পাল্টা ভরসা দিয়ে বললেন,‘বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের কোনও সমস্যা হবে না। হোটেলের বাইরে আগুন লাগলেও আমাদের এখানে সমস্যা হয়নি। নেপালের জনগণের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। তবে আপনাদের খেলোয়াড়রা কখন দেশে ফিরতে পারবে- এ নিয়ে চিন্তা হচ্ছে। আমি যতটুকু জানি এয়ারপোর্ট খুলে দিয়েছে। হয়তো শিগগিরই ঢাকা ফিরতে পারবে সবাই।’ হোটেলে অনেকটা ‘বন্দী’ থেকে যেভাবে সময় কাটিয়েছেন সেটাও জানিয়েছেন কিরণ,‘আসলে সবাই অনেকটা ভীত ছিল, কখন কী হয়। আমরা একেকজন একেকভাবে সময় কাটিয়েছি। আমি নিজে আপনাদের রাকিবের সঙ্গে গল্প করেছি, কফি খেয়েছি। রুমেই ছিলাম, যখন যতটুকু পেরেছি পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে চেষ্টা করেছি।’ এখন নেপালের অচলাবস্থা কেটে সুন্দর এক ভোরের প্রত্যাশা কিরণের,‘দেখুন বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কাসহ আমাদের এখানে তরুণরা আন্দোলনে...