১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৩ পিএম | আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৩ পিএম বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ছাত্র প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল এবং সরকারের কঠোর দমন-পীড়ন সেই প্রতিবাদের আগুনে ঘিঁ ঢালে। সেই ঘটনার জেরে শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয় এবং বাংলাদেশকে একটি নতুন রাজনৈতিক পথে নিয়ে যায়। এখন মনে হচ্ছে, নেপালেও একই রকম কিছু ঘটতে পারে, যদিও বিস্তারিত তথ্য এখনো অস্পষ্ট এবং দেশটির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে. পি. শর্মা অলি পদত্যাগ করেছেন। কারণ দুর্নীতিবিরোধী প্রতিবাদগুলো সহিংস হয়ে উঠেছিল, পুলিশের সাথে সংঘর্ষে ১৯ জন নিহত এবং ১০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। বাংলাদেশের সাথে এর মিলগুলো চমকপ্রদ। সেখানেও দুর্নীতির বিরুদ্ধে চাপা ক্ষোভ অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। সরকারের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর ওপর দমন-পীড়ন এই ক্ষোভকে আরও উসকে দেয়। এই কঠোর প্রতিক্রিয়া...