ভোলার জলাশয়গুলোতে বেড়েছে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জালের যত্রতত্র ব্যবহার। আর এতে ছোট-বড় সকল প্রকার দেশীয় প্রজাতির মাছ পকেট (স্থানীয় ভাষায়) বা চায়না দুয়ারী জালের আদিপত্যের খপ্পরে পড়ে ক্রমেই বিলুপ্ত হওয়ার পথে। অতি মুনাফালোভী কিছু মানুষের চায়না দুয়ারী জালের ব্যবহারের কারণে এ অঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে পুঁটি থেকে শুরু করে ছোট-বড় কই, শিং, মাগুর, শোল, টাকি, বোয়ালসহ নানা প্রজাতির মাছ। বিলুপ্তি প্রায় এ মাছ সংরক্ষণের জন্য মৎস্য অফিসের নেই কোনো কার্যকর পদক্ষেপ। জানা গেছে, বিশেষ করে জৈষ্ঠ্য মাসের দিকে চলে দেশীয় মাছের প্রজনন মৌসূম। আর আষাঢ়ের মুষলধারে বৃষ্টির নতুন পানির টানে পুরনো গভীর জলাশয় ও পুকুরে থাকা দেশীয় মাছগুলো ডিম ছাড়ার জন্য বিলের পানিতে ছুটে আসে। ঠিক এ সময়টাতে একদল অর্থলোভী মানুষ চায়না দুয়ারী জাল দিয়ে নির্বিচারে শিকার করেন এ মাছগুলো।...