১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৫৮ পিএম | আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০৪ পিএম নেপালে তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে যে অভ্যুত্থান ঘটছে, তা দেশটির সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতার গভীর প্রতিফলন। বছরের পর বছর ধরে বেকারত্ব, বৈষম্য এবং রাজনৈতিক অচলাবস্থার মধ্যে বেড়ে ওঠা তরুণরা এবার ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারের সামাজিক মাধ্যম নিষেধাজ্ঞা ছিল এই আগুনে ঘি ঢালার মতো। গত সপ্তাহে, বৃহস্পতিবার নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির সরকার ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এর প্রতিবাদেই সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) দেশজুড়ে তরুণ-তরুণীরা বিক্ষোভে নামেন। পরিস্থিতি দ্রুত উত্তপ্ত হয়ে উঠলে নিরাপত্তা বাহিনী গুলি চালায়, নিহত হন অন্তত ১৯ জন, আহত হন ৪০০ জনেরও বেশি। পরদিন নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২-এ দাঁড়ায়। এ সহিংসতাই মূলত প্রধানমন্ত্রী অলি ও...