তরুণ প্রজন্মের (জেন-জি) গণঅভ্যুত্থানের মুখে মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি। আর সেই আন্দোলনের আলোচিত মুখ হয়ে উঠেছেন ডিজে সুদান গুরুং। তাঁর বয়স মাত্র ৩৬। একসময় তিনি ছিলেন ডিজে এবং ওএমজি নামের একটি নাইটক্লাবের কর্ণধার। তবে ২০১৫ সালে নেপালে ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানলে বদলে যায় তাঁর জীবনের গতিপথ। সেই ভূমিকম্পে সন্তান হারানোর পর থেকেই সমাজসেবায় ঝুঁকে পড়েন তিনি। নেপালের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য অন্নপূর্ণা এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ২০১৫ সালে ‘হামি নেপাল’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে সুদান। প্রান্তিক এলাকায় শিক্ষার প্রসারই হচ্ছে সেই সংগঠনের মূল লক্ষ্য। ত্রাণ থেকে শুরু করে বিপর্যয় মোকাবিলা—এমন নানা ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে কাজ করে দেশটির জনগণের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেন তিনি ও তাঁর সংগঠন। তবে রাজনৈতিক অঙ্গনের সুদানের আবির্ভাব বেশ অপ্রত্যাশিত ছিল।...