নেপালে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্ত ছিলেন সন্দীপ। তার মতো অনেকেরই প্রচারণা চালানোর প্রধান পছন্দ ছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। ভুয়া খবরের স্রোত সামলাতে গত সপ্তাহে সরকার যখন ফেসবুকসহ একাধিক প্ল্যাটফর্মের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়, আন্দোলনকারীরা ওই সিদ্ধান্তকে দেখেন তাদের দমিয়ে রাখার প্রচেষ্টা হিসেবে। তবে নিষেধাজ্ঞা জারি করে বরং আগুনে ঘি ঢালে নেপাল সরকার। ভাইবার ও টিকটকের মতো নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকা অ্যাপ ব্যবহার করে বিক্ষোভের ডাক দেন আন্দোলনকারীরা। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়া সংঘর্ষে ১৯ জনের মৃত্যুর পর মঙ্গলবার (৮ সেপ্টেম্বর) পদত্যাগে বাধ্য হন প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি। গত বছর আরেক দক্ষিণ এশীয় রাষ্ট্র বাংলাদেশেও তরুণদের আহ্বানে শুরু হওয়া আন্দোলনে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন দেশটির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।সেখানেও ইন্টারনেট বন্ধ করাসহ আন্দোলন নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন সরকারি সিদ্ধান্তে পরিস্থিতি বরং ক্ষমতাসীনদের হাতের নাগালের বাইরে...