বাণিজ্যিকভাবে চীনা মুরগি (তিতির) পালন করে সাফল্য অর্জন করেছেন খামারি মাসুদল আলম। এতে ঘুরেছে তার ভাগ্যের চাকা। বাণিজ্যিকভাবে এ পাখি পালনের যথেষ্ট সুযোগ ও সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের ফেকামারা গ্রামে রয়েছে এই খামার৷ খামারি মাসুদুলের সফলতা দেখে অনেকেই আগ্রহ দেখাচ্ছেন চীনা মুরগী পালনের। তিতির খুব শান্ত এছাড়াও খাদ্য ও উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় লাভ বেশি। মাংস ও ডিম খুবই সুস্বাদু। মৃতু্যঝুঁকি কম হওয়ায় তিতির পালনে আমিষের অভাব পূরণের পাশাপাশি বেকারত্ব দূর হতে পারে । এটি সহজেই গ্রামীণ পরিবেশেই হাঁস মুরগির সঙ্গে লালনপালন করা যাচ্ছে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, দু'বছর আগে ৯০০শ' তিতিরের বাচ্চা দিয়ে শুরু করেন খামার। বছর ঘুরতেই বাড়তে থাকে সংখ্যা৷ এখন খামারে রয়েছে ছোট তিতির আড়াই হাজার এছাড়াও বড় ৫০০ টির মতো রয়েছে। প্রতি...