‘এজন্য ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, তাকদির পরিবর্তন করা যাবে কি না—এই চিন্তা করাই নিরর্থক। বরং এক্ষেত্রে ইসলামের দিকনির্দেশনা হলো, তাকদিরে লেখা থাকা সত্ত্বেও শরিয়ত নির্দেশিত বৈধ উপায়ে চেষ্টা করা এবং কায়মনোবাক্যে একাগ্রতার সঙ্গে রাব্বে কারিমের কাছে দোয়া করা। কারণ মহান আল্লাহর হুকুম ও দোয়ায় তাকদির পরিবর্তন হতে পারে।’মুফতি আব্দুর রহমান বলেন, ‘তা ছাড়া এমনো হতে পারে যে, তাকদিরে লেখা আছে, চেষ্টা করলে অর্জন হবে কিংবা দোয়া করলে অর্জন হবে। এমতাবস্থায় যদি তাকদিরে লিপিবদ্ধ হয়ে গেছে—এই কথা চিন্তা করে চেষ্টা ও দোয়া করা না হয়, তাহলে চেষ্টা ও দোয়া না করার কারণে কাঙ্ক্ষিত অর্জন থেকে বঞ্চিত হতে হবে।’‘অতএব, যদি কোনো ব্যক্তি কোনো পুণ্যবতী নারীকে বিয়ে করতে চায়, তাহলে শরিয়তের সীমারেখার মধ্যে থেকে, সামাজিক রীতি-নীতি মেনে চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে এবং দোয়া...