জ্ঞানের রাজ্যে অসংখ্য ঘর আছে। শিক্ষক সেসব ঘরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে যান। হাত ধরে নতুন নতুন ঘর চেনান। জ্ঞানের রাজ্যের খোঁজ পেয়ে পুলকিত হয় শিক্ষার্থী। শিক্ষকের মাধ্যমেই শিক্ষার্থীরা চলার পথের দিশা পায়। নতুন জ্ঞান সৃজনের দক্ষতা অর্জন করে। অবশ্য শিক্ষক ছাড়াও পৃথিবীতে অনেক মানুষ বড় হয়েছেন। তবে শিক্ষক পাশে থাকলে কাজটি সহজ হয়। প্রাচীন ভারতবর্ষে আশ্রমকেন্দ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ছিল। তখন গুরুগৃহে থেকে বিদ্যা অর্জন করতে হতো। সরাসরি অর্থ লেনদেনের ব্যাপার ছিল না। প্রাচীন গ্রিসেও শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্কে কোনো অর্থের বিনিময় যুক্ত ছিল না। গাছতলায় বসে কিংবা পথে দাঁড়িয়েই জ্ঞান বিতরণের কাজ করতেন শিক্ষক। আদি থেকেই শিক্ষকের প্রতি শিক্ষার্থীর ভক্তির ব্যাপারটি দেখা যায়। এই ভক্তির সঙ্গে জড়িয়ে থাকে শ্রদ্ধা মেশানো ভয়। তবে নানা কারণে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষকের ওপর ভক্তি-শ্রদ্ধা হারিয়েছে। এর সঙ্গে...