এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, “আমরা প্রস্তুত, এখনই প্রস্তুত। তবে এটা তখনই করব যদি আমাদের ইউরোপীয় অংশীদাররা এগিয়ে আসে।”আরেক কর্মকর্তা জানান, ইইউ যদি বেইজিং ও নয়াদিল্লির ওপর শুল্ক আরোপ করে, তবে ওয়াশিংটনও একই পদক্ষেপ নেবে। এতে ভারত ও চীনের পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কয়েক গুণ বেড়ে যেতে পারে। বর্তমানে ভারতীয় পণ্যে শুল্ক ৫০ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে, আর চীনা পণ্যে শুল্ক দাঁড়িয়েছে ৩০ শতাংশে।এক মার্কিন কর্মকর্তা ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস-কে বলেন, “আজ সকালে প্রেসিডেন্ট স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন— সবচেয়ে কার্যকর পথ হলো বড় অঙ্কের শুল্ক বসানো এবং তা বহাল রাখা, যতক্ষণ না চীন রাশিয়ার তেল কেনা বন্ধ করে। ওই তেলের অন্য কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই।”ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতি নিয়ে সমঝোতার চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় হোয়াইট হাউসে হতাশা বাড়ছে এবং এর মধ্যেই ট্রাম্পের এ প্রস্তাব সামনে এলো। দায়িত্ব নেয়ার...