প্রথমবারের মতো কাতারে এমন হামলায় অন্তত ছয়জন নিহত হয়েছেন। হামাস জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে রয়েছে শীর্ষ নেতা খালিল আল-হাইয়ার ছেলে ও একজন সহকারী। কাতার জানিয়েছে, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বাহিনী ‘লেখভিয়া’র কর্পোরাল বাদের সাদ মোহাম্মদ আল-হুমাইদি আল-দোসারি দায়িত্ব পালনকালে শহীদ হয়েছেন। আরও কয়েকজন নিরাপত্তা সদস্য আহত হয়েছেন। হামাস দাবি করেছে, তাদের নেতারা এই হত্যাচেষ্টা থেকে বেঁচে গেছে। সংগঠনটি একে “নৃশংস অপরাধ, নগ্ন আগ্রাসন ও আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গের চূড়ান্ত উদাহরণ” বলে আখ্যা দিয়েছে। কাতারের প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুর রহমান আল থানি ইসরায়েলি হামলাকে “রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদ” বলেছেন। তিনি ঘোষণা করেছেন, শুধু বিবৃতি নয়— কাতার ইসরায়েলকে জবাবদিহির মুখোমুখি করতে সব ধরনের আইনি ও কূটনৈতিক পদক্ষেপ নেবে। হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর নিশ্চিত করেছে যে দোহায় হামাস নেতৃত্বের বিরুদ্ধে এই হামলা ইসরায়েলের...