ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পর অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। তারল্য বেড়েছে, রিজার্ভ বেড়েছে, ডলারের বাজার স্থিতিশীল হয়েছে—সব মিলিয়ে এটি ভবিষ্যতের জন্য আশাব্যঞ্জক সংকেত।দুর্নীতি ছাড়া হাসিনার সরকারের কোনো নীতি ছিল না। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অনিয়ম ও দুর্নীতি তদন্তে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, শেখ হাসিনার শাসনামলের ১৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে গড়ে প্রতি বছর ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে। সেই হিসাবে হাসিনার সরকার ১৫ বছরে পাচার করেছে ২৪০ বিলিয়ন বা ২ লাখ ৪০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। আমাদের গরিব মানুষের রক্ত পানি করা টাকা যেভাবে শেখ হাসিনা ও তার সহযোগীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বয়ানের আড়ালে লুণ্ঠন করেছেন, তা আতঙ্কিত হওয়ার মতো। দুঃখের বিষয় হলো, তারা প্রকাশ্যে এ লুটপাট চালিয়েছেন। আমাদের বেশিরভাগ অংশই এর মোকাবিলা করার সাহস করতে পারেনি।বিগত...