জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে পারিবারিক দারিদ্র্যের কারণে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া থেকে লামায় আসেন প্রদীপ। প্রথমে স্থানীয় দর্জির দোকানে কাজ শুরু করেন, পরে শুভ বস্ত্রালয়ে সেলাই করতেন। সংসার চালাতে হিমশিম খেতেন তিনি। ২০০৪ সালে ছাত্রলীগে যোগ দিয়ে রাজনীতির পথে যাত্রা শুরু করেন। পরে যুবলীগে সক্রিয় হয়ে ২০১২ সালে উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হন। এর পর থেকেই তার ভাগ্য বদলাতে শুরু করে। রাজনৈতিক পদকে হাতিয়ার করে জমি দখল, ঠিকাদারি ও চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে পড়েন বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। আয়কর ফাইলে প্রদীপ মাত্র ১৩ লাখ টাকার ব্যবসায়িক সম্পদ ও ১১টি খতিয়ান দেখালেও অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে ৩০টির বেশি জমির দলিল। ইয়াংছা, ফাইতং, ছাগলখাইয়া ও বড় বুম মৌজায় শত শত শতক জমি তার নামে বা বায়না দলিলে রয়েছে। এমনকি ৩০ ভরি স্বর্ণের হিসাবও তিনি মাত্র ৪ লাখ...