বাবা রুপলাল রবিদাসের স্বপ্ন ছিল তার ছেলে লেখাপড়া করে একদিন প্রতিষ্ঠিত হবে। কিন্তু মব সন্ত্রাসে বাবা রুপলাল রবিদাসের মৃত্যুর পর বাধ্য হয়ে পাঁচজনের সংসারের ভার কাঁধে নিতে বাবার পেশায় বসতে হয়েছিল ১৪ বছরের ৯ম শ্রেণিতে পড়ুয়া কিশোর জয়বাবু রবিদাসকে। তারাগঞ্জ বাজারের থানার মোড় এলাকায় রুপলাল যেখানে বসে জুতা সেলাইয়ের করে মা, স্ত্রী ও তিন সন্তানসহ ছয়জনের পেটে দু মুঠো হাত দিয়েছিলেন ঠিক সেখানে বসেই জয় লেখাপড়া ছেড়ে জুতা সেলাইয়ের কাজ করছিলেন। তবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে লেখাপড়া ছেড়ে জয়বাবু জুতা সেলাইয়ের কাজের খবর ও ছবি প্রকাশিত হওয়ায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও দানশীল মানুষের সহযোগিতা পেয়ে আবারও স্কুলে ফিরেছে জয়বাবু। এখন জয়বাবু স্কুলে ফিরে বাবা রুপলালের স্বপ্ন পূরণ করতে বড় একজন আইনজীবী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। গত রোববার জয়বাবু ঘরে তুলে রাখা স্কুল ড্রেস পরে...