দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে নেপালের বিক্ষোভ। মঙ্গলবার আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। এদিন বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলিসহ তিন মন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণার আগেই সকালে ভক্তপুরের বালকোট এলাকায় অলির ব্যক্তিগত বাসভবনে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষোভকারীরা। শুধু অলির বাড়িতে নয়, এদিন ক্ষমতাসীন জোটের শরিক নেপালি কংগ্রেস পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের বাড়িতেও হামলা চালান তারা। এ সময় কয়েকটি বাড়িতে আগুনও ধরিয়ে দেন। মুখে মাস্ক আর হাতে রাইফেল নিয়ে একের পর এক আক্রমণ চালাতে থাকেন শীর্ষ নেতাদের বাসস্থানে। তবে বিশৃঙ্খল এ বিক্ষোভের পেছনে শুধু সামাজিক ও অর্থনৈতিক হতাশা নয়, রয়েছে রাজনৈতিক দলের সক্রিয় ও সূত্র প্রভাবও। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এই আন্দোলনের গতিপথকে আংশিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে ও উসকানি দিচ্ছে বলেই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।...