এ বিষয়ে গোয়ালন্দ উপজেলা ইমাম কমিটির সভাপতি মাওলানা জালাল উদ্দিন জানান, গত ৫ সেপ্টেম্বরের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ইতোমধ্যে একটি হত্যাসহ দুটি মামলা হয়েছে। মামলাগুলোতে সাড়ে ৭ থেকে ৮ হাজার মানুষকে আসামি করা হয়েছে। মূলত গ্রেপ্তার আতঙ্কে গোয়ালন্দের বেশিরভাগ মসজিদ ইমাম-মুয়াজ্জিন শূন্য হয়ে পড়েছে। বিষয়টি কারও জন্যই কাম্য না।গোয়ালন্দ বাজার বড় মসজিদ পরিচালনা কামিটি কোষাধ্যক্ষ ও গোয়ালন্দ বাজার ব্যবসায়ী পরিষদের সভাপতি মো. ছিদ্দিক মিয়া জানান, বড় মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন হঠাৎ করে উধাও হয়ে গেছে। তারা কাউকে কিছুই বলে যায়নি। মুয়াজ্জিনের মা তার বেতনের টাকা নিয়ে গেছে, তিনিও বলতে পারেননি তার ছেলে কোথায় আছে। আপাতত মুক্তাদিরা ওয়াক্তের নামাজ চালিয়ে নিচ্ছেন।গোয়ালন্দ ঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম জানান, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে এবং অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে দোষীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এখানে নিরাপরাধ কোনো...