০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:২৩ পিএম | আপডেট: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:২৩ পিএম ১৩ টি ট্রাভেল এজেন্সি গ্রুপ বুকিং-এর নামে চাহিদাসম্পন্ন রুটের এয়ার টিকিট অনির্দিষ্টকালের জন্য ব্লক করে রাখত। এসব এজেন্সিWhatsAppগ্রুপ ও সাব-এজেন্টদের মাধ্যমে টিকিট অস্বাভাবিক উচ্চ মূল্যে বিক্রি করত। এরা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে টিকিটের মজুতদারি, কালোবাজারি ও প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডে প্রমাণ পেয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটির। বাংলাদেশ ট্রাভেল এজেন্সি (নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩-এর ৯ ধারার বিধান অনুযায়ী অভিযুক্ত এজেন্সিগুলোকে আত্মপক্ষ সমর্থনে জবাব দাখিল ও শুনানির সুযোগ দেওয়া হয়। শুনানিতে কেবল দুটি এজেন্সি উপস্থিত হয়ে কাগজপত্র দাখিল করলেও বাকি এগারোটি কোনো তথ্য বা প্রমাণ দাখিল করেনি। এটি বাংলাদেশ ট্রাভেল এজেন্সি (নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২২-এর বিধি ১০-এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। উপস্থিত দুটি...