এ ব্যানারের ছবি ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। কেউ এটিকে ‘সাহসী উদ্যোগ’ হিসেবে প্রশংসা করছেন, আবার অনেকেই এটিকে ‘ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস’ ও ‘হেয় করার চেষ্টা’ বলেও সমালোচনা করছেন। এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। তবে ইনতাজ আলী তার পাওনা আদায় না হওয়া পর্যন্ত থেমে না যাওয়ার সংকল্প ব্যক্ত করেছেন।ইনতাজ আলী বলেন, এতবার কইছি, কইছি, তাও টেহা দিল না। তাই মাইনসেরে জানাইতে আর হেরারে একটু লজ্জা দিবার লাইগা এ কাম করছি। তাও যদি না দেয়, তাইলে মাইকে কইরা পাড়া-মহল্লায় বাইর হইমু।নান্দাইল থানার ওসি খন্দকার জালাল উদ্দিন মাহমুদ বলেন, এ ধরনের প্রচারণা চালাতে থানা থেকে কাউকে বলা হয়নি। ইনতাজ আলী যদি লিখিত অভিযোগ করেন, তাহলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব। ইনতাজ আলী বলেন, এতবার কইছি, কইছি, তাও টেহা দিল না। তাই...