মঙ্গলবার ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়। পরিবারের সূত্র অনুযায়ী, চিত্রকরকে কীর্তিপুর বার্ন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি মারা যান। এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওপর স্বল্পকালীন নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে শুরু হওয়া এই বিক্ষোভ সহিংস আকার ধারণ করলে এবং সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও দুর্নীতির অভিযোগের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি পদত্যাগ করেন। তার নিজের বাসভবনেও আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। বিক্ষোভের সময় এক ভিডিওতে দেখা যায়, প্রধানমন্ত্রীর অর্থমন্ত্রী বিষ্ণু প্রসাদ পাউডেলকে (৬৫) রাজধানী কাঠমান্ডুর রাস্তায় তাড়া করে মারধর ও লাথি মারা হচ্ছে। তরুণদের নেতৃত্বে চলা এই বিক্ষোভের প্রথম দিন পুলিশ গুলি চালালে ১৯ জন নিহত হয়। যদিও সোমবার রাতেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়, তবুও বিক্ষোভ চলতে থাকে। বিক্ষোভকারীরা কিছু শীর্ষ নেতার বাড়ি ও...