অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব হংকং-এর সভাপতি আশফাকুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অ্যাম্বাসির কনস্যুলেট জেনারেল ড. শাহ মুহাম্মদ তানভীর মনসূর। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে পরিচালনা করেন মুফতি ইফতিখার হুসেন ও মাওলা মাসউদ। শায়খ আহমাদুল্লাহ তাঁর বক্তব্যে মহানবী (সা.)-এর জীবনের বিভিন্ন দিক বিশদভাবে তুলে ধরেন। তিনি উল্লেখ করেন, ‘সীরাত কেবল ইতিহাসের বর্ণনা নয়, বরং এটি মানবজাতির পূর্ণাঙ্গ পথনির্দেশ। মহানবীর প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি উক্তি এবং প্রতিটি সিদ্ধান্তে রয়েছে উম্মাহর অনুসরণীয় আদর্শ।’ শায়খ আহমাদুল্লাহ তাঁর বক্তব্যে সীরাত পাঠের গুরুত্ব ও প্রাসঙ্গিকতাও তুলে ধরেন। বর্তমান সময়ে নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং মুসলমানদের নড়বড়ে ঈমানকে সুদৃঢ় করার জন্য উপস্থিত সবাইকে সীরাত পাঠের পরামর্শ দেন। বিশেষ করে, শায়খ আহমাদুল্লাহ সন্তানসন্ততিদেরকে সীরাত পাঠে অভ্যস্ত করার ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ইসলামের সঠিক আদর্শে গড়ে তুলতে...