শিক্ষার্থীর শেখা চলমান অবস্থায় দুর্বলতা চিহ্নিতকরণ ও সংশোধনের সুযোগ থাকায় ধারাবাহিক মূল্যায়ন (যেমন ক্লাস পরীক্ষা) সামষ্টিক মূল্যায়ন (যেমন বার্ষিক পরীক্ষা) অপেক্ষা অধিক কার্যকর। পাঠকে আনন্দদায়ক করতে মূল্যায়ন পদ্ধতিকে বৈচিত্র্যময় এবং বস্তুনিষ্ঠ হওয়া দরকার। যে কোনো মূল্যায়ন শেষে কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের স্বীকৃতি বা পুরস্কার প্রদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে কৃতিত্ব অর্জনকারীরা উজ্জীবিত হয়, অন্যরা আগামীর জন্য অনুপ্রাণিত হয়। প্রিন্সিপাল অ্যাওয়ার্ড, টিচার অ্যাওয়ার্ড, বেস্ট অব দ্য অ্যাওয়ার্ড ইত্যাদি বিশেষ নামের পুরস্কারে শিক্ষার্থীরা বিশেষভাবে আনন্দিত হয়।শ্রেণিকক্ষকে আনন্দমুখর ও আকর্ষণীয় করে তোলা শিক্ষকের অন্যতম দায়িত্ব। শ্রেণিকক্ষের পাঠগ্রহণ শিক্ষার্থীকে শুধু পাঠ্য বিষয় শেখায় না, অধিকন্তু শিক্ষার্থীর নম্রতা, ভদ্রতা, মূল্যবোধের বিকাশ এবং সামাজিকীকরণের মাধ্যমে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সক্রিয় ভূমিকা রাখে। শিক্ষক যদি দক্ষতার সঙ্গে বিষয়বস্তু মিল রেখে উপযুক্ত শিখন কৌশল, আধুনিক প্রযুক্তি ও উপকরণ ব্যবহার করে...