প্রতিবছরের মতো এ বছরও ৮ সেপ্টেম্বর পালিত হয়েছে বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস। এ দিবসের লক্ষ্য হলো সাধারণ জনগণকে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করা এবং স্বাস্থ্যসেবায় ফিজিওথেরাপিস্টদের অবদানকে তুলে ধরা। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল ‘সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যকলাপের ভূমিকা : দুর্বলতা ও পড়ে যাওয়া প্রতিরোধ।’ বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই শরীরে নানা পরিবর্তন আসে। পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে, হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়, ভারসাম্য রক্ষা কঠিন হয়, যার ফলে পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। এ ছাড়াও আর্থ্রাইটিস, অস্টিওপরোসিস বা অন্য বার্ধক্যজনিত সমস্যাগুলো শারীরিক সীমাবদ্ধতা তৈরি করে। ফলে প্রবীণরা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক ও সামাজিক দিক থেকেও নানা সমস্যায় পড়েন। ফিজিওথেরাপি কেবল আঘাত বা অসুস্থতার পরে পুনর্বাসন নয়, বরং জীবনভর সুস্থ থাকার অন্যতম কার্যকর উপায়। বিশেষ করে প্রবীণ জনগোষ্ঠীর জন্য এর কিছু...