কারফিউ জারির ঘটনায় উদ্বেগে নেপালের সাধারণ মানুষ। সেনা টহল ঘিরে বেড়েছে ভীতি। সমস্যা সমাধানে সরকারি উদ্যোগ যথেষ্ট না হলে, বিক্ষোভ বাড়ার আশঙ্কা করছেন কাঠমাণ্ডুর ব্যবসায়ীরা। এদিকে গণমাধ্যমকর্মীরা বলছেন, এই আন্দোলনের নেতৃত্ব কাদের হাতে, তা জানা না থাকায় উদ্বেগ আরও বাড়ছে। সরকারবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় উত্তাল নেপাল। দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধের প্রতিবাদে সোমবারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন একপর্যায়ে সহিংসতায় রূপ নেয়। পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে বিক্ষোভকারীরা ঢুকে পড়ে পার্লামেন্টের সংরক্ষিত এলাকায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারগ্যাস, জলকামান ও গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এতে এখন পর্যন্ত ১৯ জন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। আহত ৪ শতাধিক। বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে কাঠমান্ডুসহ কয়েকটি এলাকায় কারফিউ জারি করেছে সরকার। আর এতেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সাধারণের মাঝে। স্থানীয় ব্যবসায়ী অমিত শর্মা ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনকে বলেন, ‘মূলত সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধেই মানুষ রাস্তায় নামে। কিন্তু পুলিশ গুলি...