গ্রেফতার আতঙ্কে উপজেলার অধিকাংশ মসজিদের ইমাম ও মাদ্রাসার শিক্ষকরা গা-ঢাকা দিয়েছেন। এমনকি বাজারের অনেক দোকানদার তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছেন। সোমবার দুপুর পর্যন্ত এ ঘটনায় ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে রোববার রাজবাড়ীর আদালতে কাজী অপু নামের এক যুবক পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের সঙ্গে তার জড়িত থাকার বিষয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এদিকে সোমবার দুপুরে ঘটনাস্থল নুরাল পাগলের ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ও তার দরবার পরিদর্শনে আসেন পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. ছিদ্দিকুর রহমান। তিনি নিরপরাধ সাধারণ জনগণকে অযথা আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য আশ্বস্ত করেছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, শুক্রবার বাদ জুমা গোয়ালন্দ শহরের ফকির মহিউদ্দিন আনছার ক্লাব ময়দানে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেয় উপজেলা ইমান-আকিদা রক্ষা কমিটি। নুরাল পাগলের কাবাসদৃশ কবর ভেঙে নিচু করা ও তার দরবারে ইসলামবিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বন্ধের দাবিতে এ...