বর্তমানে কাঠের তৈরি প্লেটসহ অনেক সামগ্রী এখন দেশের চাহিদা মিটিয়ে ইউরোপ সহ অনেক দেশে যাচ্ছে। এ পেশায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে প্রায় ২০ হাজার মানুষ। এক যুগ আগেও অর্থাভাবে থাকা গ্রামের অধিকাংশ মানুষের সংসারে এখন কুটির শিল্পের মাধ্যমে এসেছে সচ্ছলতা। সৃষ্টি হয়েছে কর্মসংস্থান। জানা গেছে, উপজেলার আলতাপোল গ্রামের ইনসার আলী নামে এক ব্যক্তি ভারত থেকে এসব পণ্য তৈরির কাজ শিখে ২০০০ সালে এলাকায় ফিরে আসেন। পরে তিনি আলতাপোল গ্রামে কাঠ দিয়ে পণ্য তৈরি শুরু করেন। তার সফলতা দেখে এলাকার অন্যরাও উদ্বুদ্ধ হন। গ্রামের ৬৫ ভাগ মানুষ বাড়িতেই মোটর কিনে গড়ে তোলেন প্রায় ৪০০ কারখানা। অর্থাভাবে থাকা এলাকার বেকার যুবকসহ নারীরা জড়িয়ে পড়েন এ কাজে। আশপাশের বিভিন্ন গ্রামের মানুষেরাও শ্রমিক হিসেবে এখন কাজ করছেন আলতাপোল কুটির শিল্পে। পুরুষের...