বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ফি আদায় ও অর্থপাচারের অভিযোগ তুলে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সিআইডির সাম্প্রতিক মামলা নিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে মালয়েশিয়ায় ১২ লক্ষ শ্রমিক পাঠানোর প্রক্রিয়া এখন অনিশ্চয়তার মুখে। শ্রমবাজার সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, এই মামলার কারণে মালয়েশিয়ার নিয়োগকারীদের মধ্যে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। অনেক মালয়েশিয়ান কোম্পানি এখন বাংলাদেশি শ্রমিক নিতে অনিচ্ছুক। তাদের আশঙ্কা, যদি সিআইডি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও সনদপ্রাপ্ত (আইএলও, আইওএম, আরবিএ) এজেন্সিকে হয়রানি করতে পারে, তবে ভবিষ্যতে একই ধরনের পদক্ষেপ মালয়েশিয়ান কোম্পানিগুলোকেও সমস্যায় ফেলতে পারে। আন্তর্জাতিক অডিটে যেকোনও অভিযোগ বা ভিত্তিহীন অভিযোগ, যাই হোক না কেন—তাদের ব্যবসা, পণ্য রপ্তানি ও বৈশ্বিক বাজারে সুনাম নষ্ট করতে পারে। এজন্য তারা আপাতত বাংলাদেশি শ্রমিক নিতে বিরত থাকছে, যা বাংলাদেশের রিক্রুটিং এজেন্সি ও সামগ্রিক অর্থনীতির...