কাঠমান্ডু জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, ‘হামি নেপাল’ নামের একটি সংগঠন অনুমতি নিয়ে এদিনের সমাবেশ আয়োজন করে। সংগঠনের চেয়ারম্যান সুধান গুরুং জানান, সরকারের দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতেই এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। শুধু রাজধানী নয়, দেশজুড়েই একই সময়ে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।আয়োজকরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আগেভাগে বিক্ষোভের রুট ও নিরাপত্তা নির্দেশনা শেয়ার করেছিলেন। এমনকি শিক্ষার্থীদের স্কুল ইউনিফর্ম পরে বই হাতে বিক্ষোভে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছিল, যাতে এই আন্দোলন আরও প্রতীকী রূপ পায়।বিক্ষোভ চলাকালীন সহিংসতা বাড়তে থাকলে কাঠমান্ডু জেলা প্রশাসন দ্রুত কয়েকটি এলাকায় কারফিউ জারি করে। প্রথমে বানেশ্বরের কিছু অঞ্চলকে ‘নিষিদ্ধ এলাকা’ ঘোষণা করা হয়। পরে রাষ্ট্রপতির বাসভবন শীতলনিবাস, উপ-রাষ্ট্রপতির বাসভবন লেইনচৌর, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন বালুয়াটার ও আশপাশের এলাকাতেও কারফিউ জারি করা হয়।বিশ্লেষকরা বলছেন, জেন-জি প্রজন্মের নেতৃত্বে এই আন্দোলন নেপালের রাজনীতিতে বড় ধরনের...