গত শুক্রবার স্বাক্ষরিত আদেশটি বিদ্যমান কাঠামো চুক্তির সাথে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নীতিকে সমন্বিত করবে। জাপান ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো মিত্রদের সাথে করা চুক্তিও এর আওতায় আসবে। স্থানীয় সময় সোমবার রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে শুল্ক ছাড় কার্যকর হয়েছে। আদেশে বলা হয়েছে, শুল্ক কমানোর সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক অংশীদারের পারস্পরিক প্রতিশ্রুতি ও অর্থনৈতিক মূল্যের ওপর, যা যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। ছাড়ের তালিকায় রয়েছে এমন সব পণ্য যা যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন বা উত্তোলন করা সম্ভব নয়, অথবা অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর মতো পরিমাণে উৎপাদিত হয় না। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কৃষিপণ্য, উড়োজাহাজ ও এর যন্ত্রাংশ, এবং ফার্মাসিউটিক্যালসে ব্যবহৃত কিছু নন-পেটেন্টেড উপাদানকেও ছাড় দেয়া হয়েছে।এছাড়া, যদি কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘পারস্পরিক’ বাণিজ্য চুক্তি করে, তবে নতুন নির্বাহী আদেশ ছাড়াই সংশ্লিষ্ট আমদানিকৃত...