ভারতের গুরুগাঁও এর বাসিন্দা হলেও অঞ্জলি বাস করেন রাজধানী দিল্লির উপশহরে। তাকে ডিজিটাল গ্রেপ্তারের ফাঁদে ফেলা হয়। অর্থাৎ প্রতারকরা ভিডিও কলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তা পরিচয়ে তাকে ভয় দেখায়। তারা হুমকি দেয়, নির্দেশ না মানলে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হবে এবং তার ছেলের ক্ষতি করা হবে।গত বছরের সেপ্টেম্বরে টানা পাঁচ দিন স্কাইপিতে তাকে ২৪ ঘণ্টা নজরদারিতে রাখা হয় এবং ভয় দেখিয়েছে তার সঞ্চয় ভেঙে টাকা হস্তান্তর করতে বাধ্য করে।অঞ্জলি বলেন, আমার মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল। আমার মন সম্পূর্ণ ভেঙে গিয়েছিল। আত্মবিশ্বাস চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গিয়েছিল এবং সম্পদ শেষ হয়ে গিয়েছিল।ভারতে বাংলাদেশিদসহ ১৪ ‘ভণ্ড বাবাকে’ গ্রেপ্তারতবে তিনি একাই এ ধরনের ঘটনার শিকার হননি। সরকারি নথিতে বলা হয়েছে, ভারতে ডিজিটাল গ্রেপ্তারের মাধ্যমে অনেক মানুষ লাখ লাখ টাকা খুইয়েছেন। ২০২২ থেকে ২০২৪...