ফেসবুকে একটা রিল দেখা যায়। চীনের কোনো এক রেস্টুরেন্টে জনৈক বাবুর্চি সবজি কাটে। কাটার সময় তার হাত এতটাই দ্রুত চলে যে, যেন হাত নয়, মেশিন চলছে। হাতটি দেখা যায় না। ছুরিটিও না। মুহূর্তের মধ্যে একটা শসা বা একটা আলু কেটে ফেলে। টুকরোগুলো ছোট-বড় হয় না,সবই হয় এক সাইজের। সাধারণ কাউকে যদি তার মতো করে একটা সবজি কাটতে দেওয়া হয়, নিশ্চিতভাবেই সে তার আঙুল কেটে ফেলবে। কেননা এই কাজে তার চর্চা নেই, এই কাজে সে পারঙ্গম নয়। দীর্ঘদিনের চর্চার ফলে সেই বাবুর্চি তার কাজে এই দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছে। সে জানে কীভাবে ছুরি চালাতে হয়, কীভাবে ছুরির কাছ থেকে আঙুলকে রক্ষা করতে হয়, কীভাবে সবজির প্রতিটি টুকরো একই সাইজের রাখতে হয়। লেখালেখির ব্যাপারটাও এরকমই। দীর্ঘদিনের চর্চা থাকতে হয়। লিখতে লিখতে লেখক...