একসময় দেশে শুধু সরকারি প্রতিষ্ঠানেই প্রকৌশল ও কারিগরি খাতে পড়াশোনা করা যেত। বর্তমানে অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ও ইনস্টিটিউট আছে, যেখানে প্রকৌশলে স্নাতক অথবা ডিপ্লোমা ডিগ্রি দেওয়া হয়। পরিসংখ্যান মতে, সরকারি ও প্রাইভেট মিলিয়ে স্নাতক পর্যায়ের ছাত্রসংখ্যা দুই লাখের মতো। ডিপ্লোমা পর্যায়ে ছাত্রসংখ্যা প্রায় চার লাখ। প্রকৃতপক্ষে ছাত্রসংখ্যা এর চেয়ে বেশি হতে পারে বলে অনুমান করা হয়। এর একটি ক্ষুদ্র অংশই সরকারি চাকরিতে ঢুকতে পারবে। এই সংখ্যা ৫ শতাংশের কম। এই ৫ শতাংশ চাকরি নিয়েই ডিপ্লোমা ও স্নাতক প্রকৌশলীদের মধ্যে দ্বৈরথ চলছে। কারণ, সরকারি চাকরিতে এ দুই দলের অবস্থানের ওপর তাদের মানমর্যাদা নির্ভর করে বলে ধারণা করা হয়। প্রকৌশল ও কারিগরি খাতে যাঁরা পড়াশোনা করতে এসেছেন, এখন সময় হয়েছে তাঁদের মান নিয়ে চিন্তাভাবনা করার। তাঁদের আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে যোগ্যতাসম্পন্ন হিসেবে প্রশিক্ষিত করে...