তাদের অভিযোগে, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের ছবি ও স্মৃতিবিজড়িত বই একজন অপরাধীর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে রাখা যাবে না। এজন্য তারা ক্যাফের কর্মচারীদের উদ্দেশে এসব সরিয়ে ফেলার দাবি জানায়। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তপ্ত বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। সরেজমিনে দেখা যায়, ক্যাফের সামনের মূল ফটক খোলা এবং বাইরে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের সংশ্লিষ্ট কিছু বই রাখা হয়েছে। এছাড়া ক্যাফের ওপরে নিহত শহীদ মুগ্ধর একটি বড় ছবি টানানো রয়েছে। গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রিশাদ বলেন, ওসি স্যার ফোন করে আমাকে এখানে আসতে বলেন। আমি এসে দেখি লোকজন এখান থেকে চলে যাচ্ছে। তবে ভেতরে কোনো হামলা বা ভাঙচুর হয়নি। কিছু জিনিসপত্র বাইরে রাখা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রথমে তাদের কাছে...